শনিবার, মে ২৪, ২০২৫
Tangail Shomachar
No Result
View All Result
  • Login
  • হোম
  • সর্বশেষ
  • বিশেষ সংবাদ
  • টাঙ্গাইল জেলা
    • কালিহাতী
    • গোপালপুর
    • ঘাটাইল
    • টাঙ্গাইল সদর
    • দেলদুয়ার
    • ধনবাড়ী
    • নাগরপুর
    • বাসাইল
    • ভূঞাপুর
    • মধুপুর
    • মির্জাপুর
    • সখিপুর
  • সারাদেশ
  • শিক্ষা
  • অপরাধ
  • আইন
  • কৃষি
  • খেলা
  • চাকরি
  • অন্যান্য
    • জীবনযাপন
    • দুর্নীতি
    • দূর্ঘটনা
    • বাণিজ্য
    • বিনোদন
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • ভিডিও
  • ই-পেপার
ই-পেপার
Tangail Shomachar
  • হোম
  • সর্বশেষ
  • বিশেষ সংবাদ
  • টাঙ্গাইল জেলা
    • কালিহাতী
    • গোপালপুর
    • ঘাটাইল
    • টাঙ্গাইল সদর
    • দেলদুয়ার
    • ধনবাড়ী
    • নাগরপুর
    • বাসাইল
    • ভূঞাপুর
    • মধুপুর
    • মির্জাপুর
    • সখিপুর
  • সারাদেশ
  • শিক্ষা
  • অপরাধ
  • আইন
  • কৃষি
  • খেলা
  • চাকরি
  • অন্যান্য
    • জীবনযাপন
    • দুর্নীতি
    • দূর্ঘটনা
    • বাণিজ্য
    • বিনোদন
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • ভিডিও
  • ই-পেপার
No Result
View All Result
Tangail Shomachar
No Result
View All Result
Home বাংলাদেশ

হাসিনা পালিয়ে বাঁচলেন, ধ্বংস করলেন তাঁর পিতাকে

by সমাচার ডেস্ক
আগস্ট ২০, ২০২৪
in বাংলাদেশ, লিড নিউজ
A A
হাসিনা পালিয়ে বাঁচলেন, ধ্বংস করলেন তাঁর পিতাকে

হাসিনা পালিয়ে বাঁচলেন, ধ্বংস করলেন তাঁর পিতাকে

পৃথিবীতে যত রাজনৈতিক পরিবর্তন হয়েছে, তার একটা সহজ-সরল নাম হচ্ছে বিপ্লব। একসময় কমিউনিস্টরা প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে বিপ্লব শব্দটি বলতেন। এখন বিপ্লবের কথা তাঁরা আর বলেন না। সময়ে-সময়ে যে রাজনৈতিক পালাবদল ঘটে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সেটি হয় সহিংস। পালাবদলের সব সময় দুটি পক্ষ থাকে। একটি বিজয়ী, অপরটি পরাজিত। জয়ী পক্ষ বলে বিপ্লব। পরাজিত পক্ষ বলে ষড়যন্ত্র।

১৯৭৫ সালে দেশে চেপে বসেছিল একদলীয় (বাকশাল) শাসনব্যবস্থা। সরকার পরিবর্তনের কোনো ব্যবস্থা সংবিধানে রাখা ছিল না। সংবিধানে ছিল—কোনো ধরনের পরিবর্তন হলে, সেটি হবে রাষ্ট্রপতির ইচ্ছা অনুযায়ী। ১৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তন হলো হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে। রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবার নিহত হলেন। শেখ মুজিবের সরকার এমন এক সময়ে উৎখাত হয়েছিল, যখন তাঁর জনপ্রিয়তা তলানিতে নেমে এসেছিল। একসময় শেখ মুজিব জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিলেন। আর সেখানে তিনি পৌঁছেছিলেন ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই। ইতিহাসে এ রকম দৃষ্টান্ত বিরল; কিন্তু কয়েক বছরের ব্যবধানে এমন পরিবর্তন হলো, যেটা অনেকেই ভাবতে পারেননি। ঠিক একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো পাঁচ দশক পরে—২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। মোসাহেব ও মৌ-লোভীদের দ্বারা ঘেরা শেখ হাসিনা ভেবেছিলেন দিন এভাবেই যাবে; কিন্তু মানুষের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ কী ঘটিয়ে দিতে পারে, সেটা সম্ভবত ২৪ ঘণ্টা আগেও তিনি বুঝতে পারেননি। পঁচাত্তরে যে সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল, তার নজির আমাদের এখানকার ইতিহাসে ছিল না। এর আগে পাকিস্তান আমলে যেসব সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে, সেগুলো ছিল রক্তপাতহীন। পঁচাত্তরে হয়েছিল রক্তাক্ত সামরিক অভ্যুত্থান। যাঁরা এটা ঘটিয়েছিলেন, তাঁরা বলতেন, এটা বিপ্লব। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এটিকে বলেছে জাতীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। আমার একটি সরল বিশ্লেষণ হলো—পঁচাত্তরের অভ্যুত্থানটি ঘটিয়েছিল সরকারি দলের বিক্ষুব্ধ একটি অংশ। তাদের সহযাত্রী হয়েছিল সেনাবাহিনীর একটি অংশ। একাত্তরে শেখ মুজিব ছিলেন জনগণের নেতা। পঁচাত্তরে তিনি ছিলেন শাসক। একাত্তরে পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাঁকে ধরে নিয়ে গিয়ে মানুষের আন্দোলন ও আকাঙ্ক্ষাকে দমাতে চেয়েছিল। তাতে তারা ব্যর্থ হয়েছিল। পঁচাত্তরে ছিল শেখ মুজিবের শাসনের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান। সেই অভ্যুত্থানে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ না থাকলেও সমর্থন ছিল। শাসক দলের বাইরে প্রায় প্রতিটি রাজনৈতিক দল পঁচাত্তরের অভ্যুত্থানকে সমর্থন দিয়েছিল।

আরও পড়ুন

চলে গেলেন অভিনেতা মুকুল দেব

বিচার সংস্কার ও ভোটের রোডম্যাপ একসঙ্গে ঘোষণার আহ্বান এনসিপির

এরপর ১৯৯০ সালে আমাদের এখানে আরেকটি রাজনৈতিক পালাবদল হলো। সবার মধ্যে একটা আবেগ ও উচ্ছ্বাস তৈরি হলো—আমরা উর্দিধারী বা উর্দিবিহীন সামরিক শাসনের পর্যায় পেরিয়ে একটি গণতান্ত্রিক শাসনের দিকে অভিযাত্রা শুরু করলাম; কিন্তু সেই ভুল ভাঙতে খুব বেশি সময় লাগেনি। ধারাবাহিকভাবে গণতান্ত্রিক শাসনের আবরণে স্বৈরশাসন দেখেছি। এক–এগারো পরবর্তী বাংলাদেশে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত একটানা শাসনক্ষমতায় ছিল শেখ হাসিনার সরকার। এই সময়ে তিনটি প্রহসনের নির্বাচন হয়েছে অথবা একতরফা নির্বাচন হয়েছে। তাঁর দল কয়টি আসন পাবে, বিরোধী দল কয়টি আসন পাবে—সবই ঠিক করে দিতেন শেখ হাসিনা। এমন অবস্থা কোথাও আমরা দেখিনি, শুনিনি।
সত্তরের দশকের শুরু থেকেই বাংলাদেশে যে এক ব্যক্তির শাসন আমরা দেখে আসছিলাম, ১৯৯১ সালের তথাকথিত গণতান্ত্রিক উত্তরণের মধ্য দিয়েও তার পরিবর্তন হয়নি। আমরা সেই ব্যক্তির শাসনই দেখেছি। পর্যায়ক্রমে খালেদা, হাসিনা, খালেদার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক শাসনের যূপকাষ্ঠে পুরো দেশ বলি হয়েছে। এরপর এক–এগারো অনেক কিছু তছনছ করে দিল। কিন্তু এক–এগারো থেকে রাজনীতিবিদেরা কোনো শিক্ষা নেননি।

এক–এগারো পরবর্তী বাংলাদেশে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত একটানা শাসনক্ষমতায় ছিল শেখ হাসিনার সরকার। এই সময়ে তিনটি প্রহসনের নির্বাচন হয়েছে অথবা একতরফা নির্বাচন হয়েছে। তাঁর দল কয়টি আসন পাবে, বিরোধী দল কয়টি আসন পাবে—সবই ঠিক করে দিতেন শেখ হাসিনা। এমন অবস্থা কোথাও আমরা দেখিনি, শুনিনি। এক ব্যক্তি, তাঁর আত্মীয়স্বজন, জ্ঞাতিগুষ্টি, মোসাহেব ও লাঠিয়াল—তাদের দিয়েই শাসনকাজ পরিচালিত হয়েছে। এর বিরুদ্ধে মানুষ ক্ষুব্ধ হচ্ছিল; কিন্তু তা প্রকাশের ভাষা পাচ্ছিল না। আমাদের দেশের যারা সনাতনী ধারার বিরোধী দল, তারা সেভাবে কিছু করতে পারেনি। তারা অনেক মিছিল-সমাবেশ করেছে, আক্রান্ত হয়েছে এবং পিটটান দিয়েছে। কোটা সংস্কারের নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যখন শুরু হলো, তখন বোঝা যায়নি এই আন্দোলন এ রকম তীব্র আকার ধারণ করবে।সরকার এ আন্দোলন দমন করার জন্য যে কৌশলটা নিয়েছিল, সেটি একেবারেই নির্বোধ শাসকদের কৌশল। শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থাকাটা অনেকটাই নির্ভর করত পুলিশ বাহিনীর ওপরে। কিন্তু সেই রক্ষাব্যূহটা একপর্যায়ে ভেঙে পড়ল। কারণ, তরুণেরা এগিয়ে আসছিল, গুলির সামনে বুক পেতে দিচ্ছিল। তখন শেখ হাসিনা সেনাবাহিনী ডাকলেন। সেনাবাহিনী সিদ্ধান্ত নিল, তারা জনগণের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে না। তাতে করে শেখ হাসিনার স্বপ্নের সৌধ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। আওয়ামী দুঃশাসন সব প্রতিষ্ঠান ভেঙে ফেলেছে, এত দ্রুত সব কাজ করবে না জনগণের যে ক্ষোভ, সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ যেভাবে হলো, সেটি শেখ হাসিনা, আওয়ামী সরকার ও তার মোসাহেবদের ছাপিয়ে ধাবিত হলো শেখ মুজিবের ওপরে। শেখ মুজিব এ দেশের মানুষকে ধীরে ধীরে স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের তাঁর বাড়িটি, যেটি একটি জাদুঘর হয়েছিল, সেটা ধ্বংসস্তূপে পরিণত করা হলো। গত ১৫ বছর আমরা দেখেছি, ১৫ আগস্ট এলেই ভোর থেকে ধানমন্ডি ৩২-এর রাস্তা আটকে দেওয়া হতো। কারণ, প্রধানমন্ত্রী আসবেন, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে তিনি ফুল দেবেন। তাঁর শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সেখানটা উন্মুক্ত করে দেওয়া হতো। সব সরকারি কর্মচারীকে সেখানে ব্যানার নিয়ে আসতে বাধ্য করা হতো। নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে লোক ভাড়া করে নিয়ে আসতেন টাকার বিনিময়ে। শোক প্রকাশে জনগণের অংশগ্রহণ ছিল না। এবারের ১৫ আগস্টে দেখলাম, সেই একই ধরনের লোকেরা লাঠিসোঁটা, বাঁশ, চেলাকাঠ নিয়ে রাস্তা দখল করে লোকজনকে মারধর করছে। শেখ হাসিনার প্রতি যে ক্ষোভ, রাগ, অসন্তোষ এবং ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে থাকার জন্য তাঁর যে নানা কলাকৌশল, তার খেসারত দিতে হলো মৃত শেখ মুজিবকে। শেখ হাসিনা তো পালিয়ে বাঁচলেন; কিন্তু ধ্বংস করলেন তাঁর পিতা শেখ মুজিবকে।

এ দেশে প্রতিবাদের ভাষা হলো গাড়ি ভাঙা, প্রতিপক্ষের বাড়িতে আগুন দেওয়া, প্রতিপক্ষকে পেটানো; কিন্তু ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি পুড়িয়ে দেওয়ার বিষয়টি একই কাতারে ফেলা যাবে কি না, সেই প্রশ্ন আজ হোক, কাল হোক উঠবে। বাড়িটিতে একাত্তরে ছিল গণমানুষের মিছিলের স্রোত, পঁচাত্তরে ঘটেছিল রক্তাক্ত অভ্যুত্থান, পরে বাড়িটি পুড়িয়ে দেওয়া হলো। ‘ফ্যাসিবাদের প্রতিভূ’ এই স্লোগান দিয়ে হামলার পক্ষে দাঁড়িয়ে একধরনের স্যাডিস্ট আনন্দ পাবেন অনেকে; কিন্তু এর ফলে সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থানের গায়ে একটু হলেও কালো দাগ পড়বে—এ কথা বলে এ মুহূর্তে অনেকেই মেঠো জনপ্রিয়তা হারাতে চাইবেন না। একই সঙ্গে প্রশ্ন উঠেছে, কন্যা হাসিনার ক্ষমতার খায়েশ পূরণ করতে নির্বিচার যাঁদের হত্যা করা হলো, তাঁদের লাশের গন্ধ শুকানোর আগে পাঁচ দশক আগের তাঁর একনায়ক বাবার হত্যাকাণ্ড নিয়ে শোক প্রকাশ কতটুকু যৌক্তিক। এটা একটা নতুন ডিসকোর্স। শেখ হাসিনার রাজনীতিতে অনেক ত্রুটি ছিল। তাঁর দুর্বিনীত আচরণ ও প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন অগুনতি মানুষ। অপরাজনীতির এই ধারার অবসান হওয়া দরকার। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে অনেক ঘৃণা ছড়িয়েছিল। জিয়া যে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, সেটি অস্বীকার করা হয়েছিল। তাতে অনেকে মনে আঘাত পেয়েছিলেন। ফলে তার পাল্টা আঘাত তো আসবেই। সেটি এসেছে ৩২ নম্বরের বাড়ির ওপরে। ঘৃণার রাজনীতি দিয়ে সুস্থ কিছু হয় না।

শেয়ার করুন

বর্তমান প্রতিবেদনটির সাথে সম্পর্কিত

চলে গেলেন অভিনেতা মুকুল দেব

চলে গেলেন অভিনেতা মুকুল দেব

by সমাচার ডেস্ক
মে ২৪, ২০২৫
0

ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা মুকুল দেব মারা গেছেন। শুক্রবার রাতে দিল্লিতে মৃত্যু হয় তার। মৃত্যুকালে এই অভিনেতার বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর। মুকুলের মৃত্যুর খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রথম জানান অভিনেতা...

বিচার, সংস্কার ও ভোটের রোডম্যাপ একসঙ্গে ঘোষণার আহ্বান এনসিপির

বিচার সংস্কার ও ভোটের রোডম্যাপ একসঙ্গে ঘোষণার আহ্বান এনসিপির

by সমাচার ডেস্ক
মে ২৪, ২০২৫
0

বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ একত্রে ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শনিবার (২৪ মে) দুপুরে দলটির কার্যালয়ে সমসাময়িক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক...

সড়ক নির্মাণ-ব্যবস্থাপনাসহ সবকিছু এক ছাতার নিচে আনা দরকার: শেখ মইনউদ্দিন

সড়ক নির্মাণ-ব্যবস্থাপনাসহ সবকিছু এক ছাতার নিচে আনা দরকার শেখ মইনউদ্দিন

by সমাচার ডেস্ক
মে ২৪, ২০২৫
0

সড়ক নির্মাণ ও ব্যবস্থাপনাসহ সবকিছু এক ছাতার নিচে আনা দরকার বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন। সেখানে রোড সেফটির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোও থাকা উচিত বলে...

নির্বাচন বিষয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টাকে বাধ্য করতে চাই না জামায়াত আমির

নির্বাচন বিষয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টাকে বাধ্য করতে চাই না জামায়াত আমির

by সমাচার ডেস্ক
মে ২৪, ২০২৫
0

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সকল রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। শনিবার (২৪ মে) সকালে রাজধানীতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার অধিবেশনে যোগ দিয়ে তিনি এ...

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক: প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন ড. মোশাররফ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক: প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন ড. মোশাররফ

by সমাচার ডেস্ক
মে ২৪, ২০২৫
0

রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বৈঠকে বসছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (২৪ মে) রাত সাড়ে ৭টায় বিএনপি...

Next Post
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে মন্ট্রিয়েলে বিক্ষোভ সমাবেশ

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে মন্ট্রিয়েলে বিক্ষোভ সমাবেশ

সর্বাধিক পাঠিত

  • টাঙ্গাইল পলিটেকনিকের খন্ডকালীন শিক্ষিকাকে বিয়ে করলেন তার ছাত্র

    টাঙ্গাইল পলিটেকনিকের খন্ডকালীন শিক্ষিকাকে বিয়ে করলেন তার ছাত্র

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • নাগরপুরে ভয়ংকর বেজী গ্রুপের প্রধান বুলেট গ্রেফতার, এলাকায় স্বস্তি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • নাগরপুরে হত্যার মাষ্টার মাইন্ডসহ ২ জন গ্রেফতার ১ জনের স্বীকারোক্তি

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • দেহের খদ্দের না মিললেও মিলছে মাদকের! (টাঙ্গাইলের যৌনপল্লী)

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • টাঙ্গাইল প্রেসক্লাব ফ্যাসিবাদি আওয়ামী দালালমুক্ত  করতে সাংবাদিকদের আন্দোলন অব্যাহত

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
Tangail Shomachar

ঠিকানা:এসপি পার্ক সংলগ্ন সোনা প্লাজা ২য় তলা, এনায়েতপুর টাঙ্গাইল সদর, টাঙ্গাইল।
যোগাযোগ:০১৯৭২৯৬০৭৫৮
মেইল:
dailytangailshomachar01@gmail.com

সম্পাদক ও প্রকাশক

মো: মাসুদুল হক

মোবাইল: ০১৭১২৯৬০৭৫৮

বার্তা সম্পাদক

মোঃ মোমিনুর রহমান (মোমিন)

মোবাইল: ০১৭২৫৩৭১৪০০

নির্বাহী সম্পাদক

মোঃ সাইফুর রহমান খান ফারুক

মোবাইল: ০১৭১৭২০৪২০৫

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • Cookies Policy
  • Terms and Conditions

Design & Developed by Tangail Web Solutions

No Result
View All Result
  • হোম
  • সর্বশেষ
  • বিশেষ সংবাদ
  • টাঙ্গাইল জেলা
    • কালিহাতী
    • গোপালপুর
    • ঘাটাইল
    • টাঙ্গাইল সদর
    • দেলদুয়ার
    • ধনবাড়ী
    • নাগরপুর
    • বাসাইল
    • ভূঞাপুর
    • মধুপুর
    • মির্জাপুর
    • সখিপুর
  • সারাদেশ
  • শিক্ষা
  • অপরাধ
  • আইন
  • কৃষি
  • খেলা
  • চাকরি
  • অন্যান্য
    • জীবনযাপন
    • দুর্নীতি
    • দূর্ঘটনা
    • বাণিজ্য
    • বিনোদন
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • ভিডিও
  • ই-পেপার

Design & Developed by Tangail Web Solutions

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?