মোঃ মুসা মিয়া: শনিবার (৮ নভেম্বর) সড়ক দূর্ঘটনায় আহত ও নিহত মোট ২৭ টি পরিবারের মাঝে টাঙ্গাইল বিআরটিএ কর্তৃক ১ কোটি ২৩ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়েছে। নিহত ২৪ পরিবার প্রত্যেকে ৫ লক্ষ্য করে ১,২০,০০,০০০ (এক কোটি বিশ লক্ষ্য) টাকা এবং আহত ৩ পরিবার প্রত্যেকে ১ লক্ষ্য করে ৩,০০,০০০ (তিন লক্ষ্য) টাকার চেক প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন জনাব মোঃ মাহাবুব হাসান বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট টাঙ্গাইল। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) বিআটিএ। তিনি আহত ও নিহত পরিবারের মাঝে এ চেক বিতরণ করেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ শফিকুজ্জামান ভূঁইয়া, (পরিচালক ইঞ্জিন বিআরটিএ ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়) ; জনাব মোঃ হেমায়েত উদ্দিন (উপপরিচালক প্রশাসন বিআরটিএ সদর কার্যালয় ঢাকা) ; জনাব মোঃ আনোয়ারুল কিবরিয়া (চেয়ারম্যান এর একান্ত সচিব)।
অনুষ্ঠানটিতে উপস্থিত ছিলেন জনাব শেখ মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, সহকারি পরিচালক (ইঞ্জিঃ) বিআরটিএ টাঙ্গাইল সার্কেল টাঙ্গাইল।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে ৫টি গুরত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা দিয়েছেন:
১. ফিটনেস বিহীন গাড়ি রাস্তায় চলতে দেয়া যাবে না।
২. রাস্তার ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী যে পরিমাণ গাড়ি চলতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
৩. রাস্তা পারাপারে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
৪. এ পর্যন্ত সড়কে যে পরিমাণে প্রাণ ধরে গিয়েছে এদের মধ্যে ৩২% হলো ৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী। এই ইয়াং জেনারেশনকে রক্ষা করতে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
৫. ৬০ ঘন্টা ট্রেনিং ছাড়া কাউকে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়া হবে না। এই কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। খুব শিগ্রই বাস্তবায়ন করা হবে।

অনুষ্ঠানটিতে বক্তব্য রাখেন জনাব খন্দকার ইকবাল হোসেন (সভাপতি কোচ-মিনিবাস মালিক সমিতি টাঙ্গাইল), জনাব মমিনুল ইসলাম লাভলু (সাধারণ সম্পাদক বাস কোচ-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়ন টাঙ্গাইল ) সহ প্রমূখ।

আরো উপস্থিত ছিলেন এনামুল হক ইমন (মটরযান পরিদর্শক), আব্দুর রহিম (সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা), মোঃ কামরুল হোসেন (উচ্চমান সহকারী), শেখ মোঃ আদিয়াদ (মেকানিক্যাল এসিস্টেন্ট), মোঃ আরিফুল ইসলাম (অফিস সহকারি কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক), এ্যানী আক্তার (অফিস সহকারি কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক), মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন (অফিস সহকারি), বিআরটি এর বিভিন্ন কর্মকর্তা সহ প্রিন্টস ও মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।











