আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে জনগণের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছেন বিএনপির নিবেদিতপ্রাণ ও মানবিক নেতা লে. কর্নেল আজাদ। তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে ত্যাগ, দেশপ্রেম এবং মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অসংখ্য দৃষ্টান্ত তাঁকে আজ সাধারণ মানুষের আস্থার প্রতীকে পরিণত করেছে।
জনগণের হৃদয়ের কাছের নেতা লে. কর্নেল আজাদের জনপ্রিয়তা রাজনৈতিক পরিচয়ের বাইরেও ছড়িয়ে গেছে। দরিদ্র, অসহায়, দিনমজুর থেকে শুরু করে শিক্ষিত তরুণ সমাজ— সবার মুখে এখন একটাই নাম, আজাদ। অসুস্থ রোগীর চিকিৎসা সহায়তা, দরিদ্র শিক্ষার্থীর হাতে বই তুলে দেওয়া কিংবা অভাবে থাকা পরিবারের পাশে দাঁড়ানো— এমন অসংখ্য মানবিক কাজ তাঁকে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে দিয়েছে।
একজন বৃদ্ধা জানান, “আমার ঘরে খাবার ছিল না, তখন আজাদ সাহেব চাল-ডাল দিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি না থাকলে হয়তো পথে বসতাম।” একজন দিনমজুর বলেন, “আমরা ভাবিনি কোনো বড় নেতা আমাদের সমস্যার কথা শুনবেন, কিন্তু আজাদ ভাই প্রতিদিনের কথাও মন দিয়ে শোনেন।”
তরুণদের প্রেরণা আজাদ বিশ্বাস করেন, তরুণরাই দেশের ভবিষ্যৎ। তাই তিনি এলাকায় খেলাধুলার প্রসার ঘটিয়েছেন, স্থানীয় টুর্নামেন্ট আয়োজন করেছেন এবং তরুণদের মাদকমুক্ত রাখার উদ্যোগ নিয়েছেন। একজন তরুণ খেলোয়াড় বলেন, “আজাদ ভাই মাঠ বানিয়ে দিয়েছেন, সরঞ্জাম দিয়েছেন। আমরা এখন জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন দেখি।”
সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে অগ্রণী লে. কর্নেল আজাদ শুধু রাজনৈতিক নন, ধর্মীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডেও সক্রিয়। মসজিদ-মাদরাসার উন্নয়ন, অসহায় মুসল্লিদের সহায়তা এবং আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে তিনি সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন।
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক রাজনীতির মাঠে তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভিশন মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দিচ্ছেন। তাঁর প্রতি মানুষের বিশ্বাস এতটাই দৃঢ় যে প্রতিদ্বন্দ্বীরা আতঙ্কিত। সাধারণ মানুষের মুখে এখন একটি কথা, “আজাদের বিকল্প আজাদ নিজেই।”
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে লে. কর্নেল আজাদ শুধু একজন প্রার্থী নন, বরং জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তাঁর মানবিকতা, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং দলের প্রতি আনুগত্য তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। জনগণের বিশ্বাস— ক্ষমতায় গিয়েও তিনি মানুষের পাশে থাকবেন এবং প্রকৃত সেবক হয়ে উঠবেন।