বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
Tangail Shomachar
No Result
View All Result
  • Login
  • হোম
  • সর্বশেষ
  • বিশেষ সংবাদ
  • টাঙ্গাইল জেলা
    • কালিহাতী
    • গোপালপুর
    • ঘাটাইল
    • টাঙ্গাইল সদর
    • দেলদুয়ার
    • ধনবাড়ী
    • নাগরপুর
    • বাসাইল
    • ভূঞাপুর
    • মধুপুর
    • মির্জাপুর
    • সখিপুর
  • সারাদেশ
  • শিক্ষা
  • অপরাধ
  • আইন
  • কৃষি
  • খেলা
  • চাকরি
  • অন্যান্য
    • জীবনযাপন
    • দুর্নীতি
    • দূর্ঘটনা
    • বাণিজ্য
    • বিনোদন
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • ভিডিও
  • ই-পেপার
ই-পেপার
Tangail Shomachar
  • হোম
  • সর্বশেষ
  • বিশেষ সংবাদ
  • টাঙ্গাইল জেলা
    • কালিহাতী
    • গোপালপুর
    • ঘাটাইল
    • টাঙ্গাইল সদর
    • দেলদুয়ার
    • ধনবাড়ী
    • নাগরপুর
    • বাসাইল
    • ভূঞাপুর
    • মধুপুর
    • মির্জাপুর
    • সখিপুর
  • সারাদেশ
  • শিক্ষা
  • অপরাধ
  • আইন
  • কৃষি
  • খেলা
  • চাকরি
  • অন্যান্য
    • জীবনযাপন
    • দুর্নীতি
    • দূর্ঘটনা
    • বাণিজ্য
    • বিনোদন
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • ভিডিও
  • ই-পেপার
No Result
View All Result
Tangail Shomachar
No Result
View All Result
Home টাঙ্গাইল জেলা

টাঙ্গাইল হানাদার মুক্ত দিবসে দিনব্যাপী সঙযাত্রা ও লাঠিখেলা

by সমাচার ডেস্ক
ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
in টাঙ্গাইল জেলা, টাঙ্গাইল সদর, দেশ জুড়ে, লিড নিউজ
A A
টাঙ্গাইল হানাদার মুক্ত দিবসে দিনব্যাপী সঙযাত্রা ও লাঠিখেলা

টাঙ্গাইল হানাদার মুক্ত দিবসে দিনব্যাপী সঙযাত্রা ও লাঠিখেলা

১১ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার), টাঙ্গাইল হানাদারমুক্ত দিবস। একাত্তরের এই দিনে টাঙ্গাইলের অকুতোভয় বীর যোদ্ধারা অসীম সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ করে মুক্ত করেছিল প্রিয় মাটিকে। সেদিন বীর বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের উল্লাসে টাঙ্গাইল ছিল উল্লসিত। গৌরব গাঁথা এই দিনের জন্য টাঙ্গাইলবাসীকে দিতে হয়েছে চরম মূল্য, স্বীকার করতে হয়েছে অনেক ত্যাগ ও অবর্ণনীয় নির্যাতন। দীর্ঘ নয়টি মাস লড়তে হয়েছে আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের এ দেশীয় দোসরদের বিরুদ্ধে।

দিবসটি উপলক্ষে দীর্ঘদিন পর ঐতিহাসিক ‘কাদেরিয়া বাহিনী’র উদ্যোগে শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন করা হবে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- এদিন ভোরে মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে ৩টা পর্যন্ত গ্রামবাংলার ঐতিহ্য সঙযাত্রা ও লাঠিখেলা, বিকাল সাড়ে ৩টায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন, কাদেরিয়া বাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম। প্রধান অতিথি থাকবেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের কমান্ডার ইন চিফ আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। এছাড়া বাছাইকৃত ১০জন বীরমুক্তিযোদ্ধা সহ দেশ-বিদেশের বরেণ্য ব্যক্তিরা আলোচনায় অংশ নিবেন।

আরও পড়ুন

টাঙ্গাইল সদরে বিএনপির প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কফিন মিছিল

টাঙ্গাইলে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে প্রতিকার নেই

বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের ভূমিকা এক অবিস্মরণীয় স্বাতন্ত্র্যে চিহ্নিত। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ শুনেই টাঙ্গাইলের বীর বাঙালি দেশমাতৃকাকে শত্রুমুক্ত করার প্রয়াসে সব প্রস্তুতি শুরু করে। গঠন করা হয় সর্বদলীয় স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদ- ওই সময় যা ‘হাই কমান্ড’ হিসেবে সমধিক পরিচিত ছিল। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এই কমিটি টাঙ্গাইল জেলার সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হবে এবং কেন্দ্রীয় সংগ্রাম কমিটির আদেশ-নির্দেশ মেনে চলবে।

২৬ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত টাঙ্গাইল ছিল স্বাধীন। এ সময় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে প্রশাসন পরিচালিত হয়। ২৬ মার্চ সকালে আদালত পাড়ার অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলামের বাসভবনে এক সভায় গঠিত হয় টাঙ্গাইল জেলা স্বাধীন বাংলা গণমুক্তি পরিষদ। তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল লতিফ সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক ও সশস্ত্র গণবাহিনীর সর্বাধিনায়ক এবং বদিউজ্জামান খানকে চেয়ারম্যান ও আব্দুল কাদের সিদ্দিকী সহ আরো ৮ জনকে সদস্য করে কমিটি গঠিত হয়। প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের আব্দুল মান্নান, গণপরিষদ সদস্য শামসুর রহমান খান শাজাহান ছিলেন অগ্রগণ্য। ক্রমান্বয়ে সংগঠিত হতে থাকে হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা। গণমুক্তি পরিষদ গঠিত হবার পর চলতে থাকে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ৩ এপ্রিল টাঙ্গাইল শহর দখল করে।
গণমুক্তি পরিষদের উদ্যোগে একাত্তরের ২৬ মার্চ টাঙ্গাইল থানায় স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন এবং ২৭ মার্চ বিন্দুবাসিনী বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত জনসভায় টাঙ্গাইলে স্বাধীনতার ঘোষণা করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় অস্ত্র সংগ্রহ অভিযান। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে যে নামটি অতি উজ্জল হয়ে আছে, যার অংশগ্রহণে হাজার হাজার দামাল ছেলে সংগঠিত হয়েছিল দেশ মাতৃকাকে শত্রুমুক্ত করতে সেই কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ৪০-৫০জন যুবক এবং কয়েকজন পুলিশ-আনসার ১৭ মার্চ রাতে টাঙ্গাইল সার্কিট হাউজে প্রথম অপারেশনে অংশগ্রহণ করে। এই অপারেশনে দু’জন পাক সেনা অফিসারসহ ১৫০জন বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিক আত্মসমর্পণ করে। মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে দুই পাক সেনা অফিসার নিহত হয়।

২ এপ্রিল গণমুক্তি পরিষদ নেতারা জানতে পারেন ৩ এপ্রিল পাক বাহিনী টাঙ্গাইলে প্রবেশ করবে। পাক বাহিনীকে প্রতিরোধ করার সংকল্প গ্রহণ করে হাইকমান্ড। প্রতিরোধের মূল কারণ তখন সড়ক পথে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার একমাত্র সড়ক ছিল ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক। পাকবাহিনীকে টাঙ্গাইলের প্রবেশ পথে প্রতিরোধ করতে পারলে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্নস্থান হানাদারমুক্ত রাখা যাবে। প্রতিরোধের স্থান হিসেবে বেছে নেওয়া হয় মির্জাপুর থানার গোড়ান-সাঁটিয়াচড়া নামক এলাকা।

এখানে পাঁচটি পরিখা(বাংকার) খনন করা হয়। গড়ে তোলা হয় দু’টি প্রতিরোধ দূর্গ। ঢাকার বাইরে প্রথম এই প্রতিরোধ যুদ্ধে ২৩ জন ইপিআর সদস্যসহ ১০৭জন বাঙালি পাক বাহিনীর হত্যাকান্ডের শিকার হয়। পাকবাহিনী টাঙ্গাইলে প্রবেশ করলে গণমুক্তি পরিষদ ও হাইকমান্ড নেতৃবৃন্দ নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। ৩ এপ্রিলের প্রতিরোধ যুদ্ধের ঘটনায় অনুপ্রাণিত হয়ে টাঙ্গাইলের ছাত্রজনতা সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

২০ এপ্রিল থেকে ২ মে কাদের সিদ্দিকী গোপনে বিভিন্ন অঞ্চল সফর করেন। ৪ মের মধ্যে মুক্তিবাহিনী গঠিত হয়। টাঙ্গাইলের পাহাড়ি এলাকায় ক্যাম্প স্থাপনের এবং সেখানেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রথম দিন কালিহাতী থানার মরিচায় শিবির স্থাপন করা হয়। সেখানে ১০জন মুক্তিযোদ্ধা সমবেত হয়েছিলেন। পরে মুক্তিযোদ্ধারা টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত পাহাড়িয়া এলাকা সখীপুরের বহেড়াতলীতে চলে যান। সেখানে শুরু হয় এ বাহিনীর পুনর্গঠন প্রক্রিয়া এবং রিক্রুট ও প্রশিক্ষণ। পরবর্তীকালে এ বাহিনীরই নাম হয় ‘কাদেরিয়া বাহিনী’। এ বাহিনীর সদস্য ১৭ হাজারে উন্নীত হয়। এছাড়া ১৮ হাজার সেচ্ছাসেবক বাহিনীও কাদেরিয়া বাহিনীর সহযোগী হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। কাদেরিয়া বাহিনীর গঠন প্রক্রিয়া যখন চলছিল তখন টাঙ্গাইল জেলার অন্যান্য অঞ্চলে বিচ্ছিন্নভাবে মুক্তিবাহিনীর দু’একটি দল গড়ে ওঠে।

১২ মে কালিহাতীর বল্লায় পাক বাহিনী নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। ১২ জুন কাদেরিয়া বাহিনী বল্লা আক্রমণ করে পাক বাহিনীকে নির্মূল করে দেয়। জুনের মধ্যেই কাদেরিয়া বাহিনী টাঙ্গাইলের বিভিন্ন থানা আক্রমণ করে অস্ত্র সংগ্রহ করে। ১১ আগস্ট যমুনা তীরবর্তী ভূঞাপুরের মাটি কাটার যুদ্ধে ‘জাহাজমারা’ হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে কাদেরিয়া বাহিনী ৭টি স্টিমার ও লঞ্চে পরিবহণকৃত ২১ কোটি টাকা মূল্যের অস্ত্র অধিকার করে। এই আক্রমণে পাক সেনারা স্টিমার ছেড়ে স্পিডবোট যোগে পশ্চিমে সিরাজগঞ্জের দিকে পালিয়ে যায়।

১৬ আগস্ট ঘাটাইলের মাকড়াইয়ে পাক বাহিনীর সঙ্গে কাদেরিয়া বাহিনীর যুদ্ধ হয়। এ যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা হাতেম নিহত এবং কাদের সিদ্দিকী আহত হন। ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর প্রায় পাঁচ হাজার পাক সেনা এবং সাত হাজার রাজাকার-আলবদর টাঙ্গাইলে অবস্থান করে। এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর ৮ তারিখ পর্যন্ত টাঙ্গাইল, জামালপুর, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, সিলেট, সিরাজগঞ্জ ও পাবনায় বিশাল কাদেরিয়া বাহিনী যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পরাজিত করে খান সেনাদের। এসব যুদ্ধে ৩ শতাধিক দেশপ্রেমিক অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। ৮ ডিসেম্বর টাঙ্গাইল আক্রমণের পরিকল্পনা করা হয়।

একের পর এক নাটিয়াপাড়া, নাগরপুর, চারান, করটিয়া, বাসাইল, ভূঞাপুর, ঘাটাইল, গোপালপুর প্রভৃতি স্থানে পাকবাহিনী পরাজিত হতে থাকে। তারা পালাতে শুরু করে রাজধানী ঢাকার দিকে। এ সময় কাদের সিদ্দিকী যোগাযোগ করেন মিত্রবাহিনীর সঙ্গে। মিত্র বাহিনীর ছত্রীসেনা অবতরণ করে টাঙ্গাইল শহর থেকে সাত কিলোমিটার দূরে পৌলি সেতুর কাছে। এখানে পাক বাহিনীর সঙ্গে মিত্র বাহিনীর প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। শত শত পাক সেনা নিহত হয়। কেউ কেউ পালাতে সক্ষম হয়। গ্রেপ্তার হয় অনেকে। এর মধ্যে জামালপুর হয়ে মিত্র বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার ক্লে এসে যোগ দেন। ১০ ডিসেম্বর টাঙ্গাইলের চারদিকে কাদেরিয়া বাহিনী অবস্থান নেয়। এদিন রাতেই শহরের পশ্চিমে পোড়াবাড়ি দিয়ে কমান্ডার আবদুর রাজ্জাক ভোলা সহযোদ্ধাদের নিয়ে টাঙ্গাইলে প্রবেশ করে সদর থানায় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। ১১ ডিসেম্বর ভোরে পূর্বদিক দিয়ে প্রবেশ করেন কমান্ডার খন্দকার বায়েজিদ আলম ও খন্দকার আনোয়ার হোসেন, দক্ষিণ দিক দিয়ে আসেন ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান। আর উত্তর দিক থেকে ময়মনসিংহ সড়ক দিয়ে সাঁজোয়া বহর নিয়ে আসেন কাদের সিদ্দিকী। শহরের কাছাকাছি এলে পাক সেনারা জেলা সদর পানির ট্যাঙ্কের উপর থেকে কাদের সিদ্দিকীর সাঁজোয়া বহরের ওপর গুলিবর্ষণ করে। পাল্টাগুলি গুলি ছোঁড়েন কাদের সিদ্দিকী। একে একে নিহত হয় সেখানকার সব পাকসেনা। বিজয়ীর বেশে টাঙ্গাইল শহরে প্রবেশ করেন কাদের সিদ্দিকী। তার কাছে আত্মসমর্পণ করে সার্কিট হাউজে অবস্থানরত পাক সেনারা। সম্পূর্ণভাবে পাক হানাদারমুক্ত হয় টাঙ্গাইল। মুক্তির স্বাদ গ্রহণ করে জেলাবাসী।

ফটো কার্ড
শেয়ার করুন
Tags: Tangail Newsআজকের টাঙ্গাইলের খবর

বর্তমান প্রতিবেদনটির সাথে সম্পর্কিত

টাঙ্গাইল সদরে বিএনপির প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কফিন মিছিল

টাঙ্গাইল সদরে বিএনপির প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কফিন মিছিল

by সমাচার ডেস্ক
ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
0

টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে বিএনপি প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে কফিন মিছিল করা হয়েছে। টাঙ্গাইল সদরে বিএনপির প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কফিন মিছিল বৃহস্পতিবার(১১...

টাঙ্গাইলে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে প্রতিকার নেই

টাঙ্গাইলে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে প্রতিকার নেই

by সমাচার ডেস্ক
ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
0

টাঙ্গাইল জেলা শহরে নানা মাত্রায় শব্দ দূষণের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। শব্দ দূষণ(নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা উপেক্ষা করে সভা-সমাবেশ ও বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের...

টাঙ্গাইলে ফুটবল প্রশিক্ষণ শেষে সনদপত্র বিতরণ

টাঙ্গাইলে ফুটবল প্রশিক্ষণ শেষে সনদপত্র বিতরণ

by সমাচার ডেস্ক
ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
0

ক্রীড়া প্রতিবেদক: “এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই” শ্লোগানকে সামনে নিয়ে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে টাঙ্গাইলে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনীতে সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে। টাঙ্গাইলে ফুটবল প্রশিক্ষণ শেষে সনদপত্র বিতরণ...

ধনবাড়ীতে বেগম রোকেয়া দিবসে চার নারী জয়ীতাকে সংবর্ধনা

ধনবাড়ীতে বেগম রোকেয়া দিবসে চার নারী জয়ীতাকে সংবর্ধনা

by সমাচার ডেস্ক
ডিসেম্বর ৯, ২০২৫
0

আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস উপলক্ষ্যে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে পাঁচ জয়ীতা পেয়েছেন অদম্য নারী পুরস্কার-২০২৫। মঙ্গলবার (০৯ই ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশাসন ও...

মধুপুর-ধনবাড়ী আজ হানাদার মুক্ত দিবস

মধুপুর-ধনবাড়ী আজ হানাদার মুক্ত দিবস

by সমাচার ডেস্ক
ডিসেম্বর ৯, ২০২৫
0

আজ ১০ ডিসেম্বর মধুপুর-ধনবাড়ী হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় রক্তঝরা এই দিনে মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাহিনীকে হটিয়ে পরাস্ত করে টাঙ্গাইলের মধুপুর, ধনবাড়ী, ঘাটাইল, কালিহাতীর এলেঙ্গা পর্যন্ত...

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইল হানাদার মুক্ত দিবসে দিনব্যাপী সঙযাত্রা ও লাঠিখেলা

টাঙ্গাইল হানাদার মুক্ত দিবসে দিনব্যাপী সঙযাত্রা ও লাঠিখেলা

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
টাঙ্গাইল সদরে বিএনপির প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কফিন মিছিল

টাঙ্গাইল সদরে বিএনপির প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কফিন মিছিল

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
টাঙ্গাইলে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে প্রতিকার নেই

টাঙ্গাইলে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে প্রতিকার নেই

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
টাঙ্গাইলে ফুটবল প্রশিক্ষণ শেষে সনদপত্র বিতরণ

টাঙ্গাইলে ফুটবল প্রশিক্ষণ শেষে সনদপত্র বিতরণ

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫
ধনবাড়ীতে বেগম রোকেয়া দিবসে চার নারী জয়ীতাকে সংবর্ধনা

ধনবাড়ীতে বেগম রোকেয়া দিবসে চার নারী জয়ীতাকে সংবর্ধনা

ডিসেম্বর ৯, ২০২৫
Tangail Shomachar

ঠিকানা:এসপি পার্ক সংলগ্ন সোনা প্লাজা ২য় তলা, এনায়েতপুর টাঙ্গাইল সদর, টাঙ্গাইল।
যোগাযোগ:০১৯৭২৯৬০৭৫৮
মেইল:
dailytangailshomachar01@gmail.com

উপদেষ্টা

ড. ইউসুফ খান

উপদেষ্টা সম্পাদক

আযাদ কামাল

সম্পাদক ও প্রকাশক

মো: মাসুদুল হক

মোবাইল: ০১৭১২৯৬০৭৫৮

বার্তা সম্পাদক

মোঃ মোমিনুর রহমান (মোমিন)

মোবাইল: ০১৭২৫৩৭১৪০০

নির্বাহী সম্পাদক

মোঃ সাইফুর রহমান খান ফারুক

মোবাইল: ০১৭১৭২০৪২০৫

  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • Cookies Policy
  • Terms and Conditions

Design & Developed by Tangail Web Solutions

No Result
View All Result
  • হোম
  • সর্বশেষ
  • বিশেষ সংবাদ
  • টাঙ্গাইল জেলা
    • কালিহাতী
    • গোপালপুর
    • ঘাটাইল
    • টাঙ্গাইল সদর
    • দেলদুয়ার
    • ধনবাড়ী
    • নাগরপুর
    • বাসাইল
    • ভূঞাপুর
    • মধুপুর
    • মির্জাপুর
    • সখিপুর
  • সারাদেশ
  • শিক্ষা
  • অপরাধ
  • আইন
  • কৃষি
  • খেলা
  • চাকরি
  • অন্যান্য
    • জীবনযাপন
    • দুর্নীতি
    • দূর্ঘটনা
    • বাণিজ্য
    • বিনোদন
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • ভিডিও
  • ই-পেপার

Design & Developed by Tangail Web Solutions

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
Are you sure want to unlock this post?
Unlock left : 0
Are you sure want to cancel subscription?