বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন, মেধাকে প্রাধান্য না দেয়ায় ছাত্র-অভিভাবক-জনতা আন্দোলন করে নিহত হয়। ইতিমধ্যে নির্বিচারে গুলিতে নিহত হওয়া ব্যক্তিদের শহিদ হিসাবে মানতে নারাজ কতিপয় ব্যক্তিরা। যা বিবেককে পুণরায় কম্পিত আর অবাক করা কান্ড! আর টাঙ্গাইলে এ রক্তক্ষয়ী আন্দোলনে গত ৪ অগাষ্ট আহত হন ছাত্র সমাজ।
সেই আহত ব্যক্তিদের পক্ষে মানবাধিকার কর্মী হিসাবে প্রকৃত দোষীদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করণের লক্ষ্য – টাঙ্গাইলের শহীদ মারুফের ফুফাত ভাই লাবু মিয়া আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে।
মুঠোফোনে শহীদ মারুফের ফুফাত ভাই লাবু মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন- আপনারা জানেন-টাঙ্গাইলে ৪ ই আগষ্ট নিরস্ত্র ছাত্রদের উপরে আওয়ামী ফ্যাসিষ্ট ও আওয়ামী বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের দোসররা নিঃসংষ ভাবে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে নির্যাতন চালায়। তেমনি টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড এর পক্ষ থেকে বৈষম্য বিরোধীদের বিরুদ্ধে মিছিল সমাবেশ করেছে। তাদেরকেও আসামীর আওতায় আনা যুক্তি যৌক্তিক। সঠিক বিচার কার্যকরীর জন্য সর্বোচ্চমহল পর্যন্ত পৌঁছব, যাতে করে জুলাই আগষ্টের স্বাধীনতার মান সমুন্মত থাকে।